Biography
বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতিমান তারকা , অভিনেতা এবং মডেল সাঈদ বাবু। এখন পর্যন্ত তিনি সব মিলিয়ে তিনি ৭০০ এর মত কাজ করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে নাটক, সিরিয়াল, চলচ্চিত্র, টিভিসি, মিউজিক ভিডিও ইত্যাদি। তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হল বিশ্বাস (ধারাবাহিক নাটক), পোড়ামন ২ (চলচ্চিত্র), রাবেয়া (চলচ্চিত্র), এই তো প্রেম (চলচ্চিত্র) প্রভৃতি
সাঈদ বাবুর জন্ম ২৫শে জুন , ভোলা সদরে। তার বাবা মরহুম মোঃ জহিরুল ইসলাম ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। তার মা মিসেস সায়মা খাতুন একজন গৃহিণী। তিন ভাই এবং চার বোনের সাথে সাঈদ বাবু ভোলাতেই তার শৈশব কাটিয়েছেন। তিনি ভাই-বোনদের মধ্যে সবচেয়ে কনিষ্ঠ। সকলের আদরেই তিনি লালিত হন।
বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতিমান তারকা , অভিনেতা এবং মডেল সাঈদ বাবু। এখন পর্যন্ত তিনি সব মিলিয়ে তিনি ৭০০ এর মত কাজ করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে নাটক, সিরিয়াল, চলচ্চিত্র, টিভিসি, মিউজিক ভিডিও ইত্যাদি। তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হল বিশ্বাস (ধারাবাহিক নাটক), পোড়ামন ২ (চলচ্চিত্র), রাবেয়া (চলচ্চিত্র), এই তো প্রেম (চলচ্চিত্র) প্রভৃতি
সাঈদ বাবুর জন্ম ২৫শে জুন , ভোলা সদরে। তার বাবা মরহুম মোঃ জহিরুল ইসলাম ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। তার মা মিসেস সায়মা খাতুন একজন গৃহিণী। তিন ভাই এবং চার বোনের সাথে সাঈদ বাবু ভোলাতেই তার শৈশব কাটিয়েছেন। তিনি ভাই-বোনদের মধ্যে সবচেয়ে কনিষ্ঠ। সকলের আদরেই তিনি লালিত হন।
২০০০ সালে তিনি পড়াশোনার উদ্দেশ্যে ঢাকায় পাড়ি জমান। এরপর ২০০৪ সালে তিনি একই উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়ায় চলে যান। ২০০৪ সালের শেষের দিকেই তিনি আবার বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।
২০০৪ সালে তার বন্ধু আবির তাকে মিডিয়া জগতে প্রবেশ করার জন্য উৎসাহিত করেন। ২০০৪ সালেই তিনি তার প্রথম ফটোশ্যুটে অংশগ্রহণ করেন, ইকবাল মাহমুদ এর অধীনে। ঢাকায় এই ফটোশ্যুটটির কাজ সম্পন্ন হয়।
সাঈদ বাবুর জীবনের অন্যতম স্মরণীয় দিন হল ১৯ নভেম্বর ২০০৫। এই দিনে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা এবং নাট্যকার আফজাল হোসেন সাঈদ বাবুকে কাজের জন্য আহবান করেন। এরপর ৫টি টিভিসি করার জন্য সাঈদ বাবু চুক্তিবদ্ধ হোন।
সাঈদ বাবুর আইডল আফজাল হোসেন এবং হুমায়ুন ফরীদি। তাই আফজাল হোসেনের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতাটি তার অত্যন্ত প্রিয় এবং স্মরণীয়।
২০০৬ সালে সাঈদ বাবু ‘সুবচন’ এর সাথে যুক্ত হন। একই বছরে তিনি মোস্তফা সরওয়ার ফারুকি পরিচালিত ঢাকা ব্যাঙ্ক এর একটি টিভিসিতে কাজ করেন। এই টিভিসির মাধ্যমেই তিনি সবার নজরে আসেন। এরপর আর তাকে পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি।২০০৬ সালেই তিনি অমিতাভ রেজা চৌধুরি পরিচালিত বাংলালিংকের টিভিসিতে অভিনয় করেন। ২০০৬ এর শেষের দিকে তিনি ‘চ্যাম্প’ নামক একটি মুভিতে অভিনয় করেন। অনিবার্য কারণবশত মুভিটি মুক্তি পায়নি।সাঈদ বাবু ২০০৭ এ ‘এই তো প্রেম’ নামক মুভিতে অভিনয় করেন। এরপর তার মায়ের চিকিৎসার জন্য তিনি ভারতের বোম্বেতে পাড়ি জমান। ২০০৭ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত তিনি সেখানেই অবস্থান করেন।২০০৯ এ তিনি আবার অভিনয় জগতে ফিরে আসেন বিবিসি প্রযোজিত ধারাবাহিক নাটক বিশ্বাস এর মাধ্যমে। এই নাটক তখন প্রচুর সাড়া ফেলে। সাঈদ বাবু আবার নতুন করে আলোচিত হোন। মানুষ তাকে নতুন করে চিনে ‘আবির’ হিসেবে। বিশ্বাস নাটকে তার চরিত্রের নাম ছিল ‘আবির’। অভিনয়মহলে এবং দর্শকদের কাছ থেকে তিনি ভূয়সী প্রশংসা কুড়িয়ে নেন।২০১০ সালে তিনি ‘রাবেয়া’ চলচ্চিত্রে কাজ করেন। ম্যাজিক ডে ১২-১২-১২তে তিনি তার জীবনের নতুন ধাপে প্রবেশ করেন। নাজমুন নাহার টুম্পার সাথে তিনি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হোন।২০১৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত পোড়ামন ২ ছবিতে ভিন্নরূপে দেখা যায় সাঈদ বাবুকে। এই মুভিতে তিনি ‘মোকসেদ’ নামক খলচরিত্রে অভিনয় করেন। এই মুভিতে প্রাণবন্ত অভিনয়ের জন্য তার দর্শকপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়।বর্তমানে তিনি কয়েকটি নাটক এবং নির্মাণাধীন চলচ্চিত্র নিয়ে ব্যস্ত আছেন.
No comments
New comments are not allowed.